১. প্রাকৃতিক মিষ্টতা – সাধারণ চিনির চেয়ে স্বাস্থ্যকর বিকল্প, প্রাকৃতিক শর্করা সমৃদ্ধ।
২.উচ্চ শক্তি সরবরাহ – কার্বোহাইড্রেট বেশি থাকায় দ্রুত শক্তি দেয়
৩.ফাইবার সমৃদ্ধ – হজমে সহায়তা করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে সাহায্য করে।
৪. আয়রন সমৃদ্ধ – রক্তশূন্যতা প্রতিরোধে ।
৫.পটাসিয়াম বেশি – হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে।
৬.ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম – হাড় ও দাঁতের গঠনে সহায়ক ।
৭.অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ – শরীরের ক্ষতিকর ফ্রি-র্যাডিকেল কমায়।
৮.ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স – স্নায়ুর কার্যকারিতা উন্নত করে।
৯. প্রাকৃতিক মধুর স্বাদ – কৃত্রিম চিনি বা প্রসেসড চিনির চেয়ে স্বাস্থ্যকর।
লো গ্লাইসেমিক ইনডেক্স – রক্তে শর্করার মাত্রা ধীরে বাড়ায়, যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য তুলনামূলক নিরাপদ়।